বাংলাদেশের কাছে সুপার ওভারে অসহায় আত্মসমর্পণ ভারতের! সুযোগই দেওয়া হল না বৈভবকে

0

কিছুদিন আগেই ভারতীয় ফুটবলের সিনিয়র দল হেরে বসেছিল বাংলাদেশের কাছে। এ বার হারল জুনিয়র ক্রিকেট দল। এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারস ২০২৫-এ ভারতের যাত্রা শেষ হয়ে গেল। বাংলাদেশ ‘এ’-র বিরুদ্ধে রোমাঞ্চকর সেমিফাইনালে হেরে ছিটকে গেল ভারত ‘এ’ দল। তাও আবার সুপার ওভারে। বাংলাদেশ ‘এ’ প্রথমে ব্যাট করে ১৯৪ রান তোলে। জবাবে ভারত ‘এ’ দলও ২০ ওভারে ঠিক সমান রান করে। ফলে টাই হয় ম্যাচ। কিন্তু সুপার ওভারে পেরে ওঠেনি ভারত। ছক্কা মারার ওস্তাদ বৈভব সূর্যবংশীকে সুপার ওভারে ব্যাটই করতে পাঠায়নি ভারত। তারই হয়তো খেসারত দিতে হল। প্রথমে ব্যাট করে কোনও রান না করেই অল আউট হয়ে গেল ভারত। সুপার ওভারের নিয়ম হল, ৬ বলের মধ্যে ২ উইকেট পড়ে গেলেই সেই দলকে অল আউট ঘোষণা করা হবে। ভারত রিপন মণ্ডলের পরপর ২ বলে হারায় জিতেশ শর্মা ও আশুতোষ শর্মাকে। ফলে সুপার ওভারে ২ বলেই শেষ লড়াই। কেন নামানো হল না সূর্যবংশীকে, তা নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক জিতেশ শর্মা বলেছেন, ‘এটা ছিল টিম ডিসিশন। পাওয়ারপ্লেতে বৈভব ও প্রিয়াংশই সেরা ব্যাটার। কিন্তু ডেথ ওভারে আমি, আশু ও রমণ ছক্কা মারতে পারি। তাই আমি এবং দল মিলেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম’।

ছক্কা মারার ওস্তাদ বৈভব সূর্যবংশীকে সুপার ওভারে ব্যাটই করতে পাঠায়নি ভারত। তারই হয়তো খেসারত দিতে হল। প্রথমে ব্যাট করে কোনও রান না করেই অল আউট হয়ে গেল ভারত। সুপার ওভারের নিয়ম হল, ৬ বলের মধ্যে ২ উইকেট পড়ে গেলেই সেই দলকে অল আউট ঘোষণা করা হবে। ভারত রিপন মণ্ডলের পরপর ২ বলে হারায় জিতেশ শর্মা ও আশুতোষ শর্মাকে। ফলে সুপার ওভারে ২ বলেই শেষ লড়াই। কেন নামানো হল না সূর্যবংশীকে, তা নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক জিতেশ শর্মা বলেছেন, ‘এটা ছিল টিম ডিসিশন। পাওয়ারপ্লেতে বৈভব ও প্রিয়াংশই সেরা ব্যাটার। কিন্তু ডেথ ওভারে আমি, আশু ও রমণ ছক্কা মারতে পারি। তাই আমি এবং দল মিলেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম’।

এরপরই সমাজ মাধ্যমে নেটিজেনদের সমালোচনার ঝড় ওঠে। কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে ভারতের কোচ সুনীল জোশী ও সাপোর্ট স্টাফদের সিদ্ধান্তকে। দুর্দান্ত লড়াই করে প্রতিবেশী বাংলাদেশের কাছে হার যেন কেউই মেনে নিতে পারছেন না। যেন অসহায় আত্মসমর্পণ সুপার ওভারে! এই ম্যাচেও ১৪ বছরের বিস্ময় বালক বৈভব সূর্যবংশী ১৫ বলে ৪ ছক্কা ও ২ চারে করেন ৩৮ রান করেন। এরপরও তাঁর ওপর কেন আস্থা রাখা গেল না সেই প্রশ্নই উঠছে।

About The Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *