পছন্দের পিচেই বুমেরাং! ইডেনে লজ্জার হারে ব্যাটিং ব্যর্থতাকেই সামনে আনলেন গম্ভীর
বুমেরাং। চিরচেনা ইডেনে মাথা হেঁট গম্ভীর ব্রিগেডের। মাত্র ১২৪ রানের লক্ষ্য টপকাতে পারেনি তৃতীয় দিন ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৩ রানে গুটিয়ে গিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারতে হল ৩০ রানে। দীর্ঘ ১৫ বছর পর ভারতে টেস্ট জয়ের আনন্দ করল বাভুমারা। এর আগে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে নাগপুর টেস্টে শেষবার টেস্ট জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দেড় দশক পর ভারতে টেস্ট জেতানো বাভুমা অধিনায়ক হিসেবে অপরাজিতই রইলেন। ১১ টেস্টের মধ্যে ১০টিতেই জিতেছেন তিনি, একটি হয়েছে ড্র। এই টেস্টেও অধিনায়কোচিত লড়াই দেখা যায় বাভুমার। ৪ নম্বরে নেমে শেষপর্যন্ত প্রোটিয়া অধিনায়ক ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৯১ রানে ৭ উইকেট হারানো দক্ষিণ আফ্রিকাকে দ্বিতীয় ইনিংসে তিনিই নিয়ে গেছেন ১৫৩–তে। তাতেই এসেছে জয়।
ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও ছিল করুণ। চতুর্থ বলে রানের খাতা না খুলেই ফেরেন যশস্বী জয়সওয়াল। দলের ১ রানে লোকেশ রাহুলও আউট হয়ে যান। দুজনকেই বিদায় করেন মার্কো জানসেন। ভারতের ব্যাটিংয়ের কোমর ভেঙে দেন সাইমন হার্মার। ধ্রুব জুড়েল (১৩), ঋষভ পন্থ (২), রবীন্দ্র জাদেজা (১৮) ও কুলদীপ যাদবকে (১) ফেরান তিনি। মাঝে ওয়াশিংটন সুন্দরকে (৩১) ফেরান এইডেন মার্করাম। তিনিই সর্বোচ্চ রান করেন ভারতীয়দের মধ্যে। অক্ষর প্যাটেল (২৬) ও মোহাম্মদ সিরাজকে (০) পরপর দুই বলে ফিরিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন কেশব মহারাজ। ঘাড়ের চোটে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নামেননি অধিনায়ক শুভমন গিল। যা কাল হয়ে দাঁড়াল বলা যায়। এর আগে প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা মাত্র ১৫৯ রানে অলআউট হয়। তা পেরিয়ে ভারত প্রথম ইনিংসে ১৮৯ রান তোলে। ৩০ রানের লিড নিলেও তা কাজে লাগেনি দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যর্থতায়। তবে পিচ নিয়ে আক্ষেপ নেই গম্ভীরের, বরং নিজেদের ব্যর্থতাকেই দায়ী করেছেন। গম্ভীর বলেছেন, ‘আমরা ঠিক এমন পিচই চেয়েছিলাম। কিউরেটর খুবই খুবই সাহায্য করেছেন। আমরা ঠিক যেটা চেয়েছিলাম সেটাই পেয়েছি। ভালো খেলতে না পারলে তো এমনই হবে।’
ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও ছিল করুণ। চতুর্থ বলে রানের খাতা না খুলেই ফেরেন যশস্বী জয়সওয়াল। দলের ১ রানে লোকেশ রাহুলও আউট হয়ে যান। দুজনকেই বিদায় করেন মার্কো জানসেন। ভারতের ব্যাটিংয়ের কোমর ভেঙে দেন সাইমন হার্মার। ধ্রুব জুড়েল (১৩), ঋষভ পন্থ (২), রবীন্দ্র জাদেজা (১৮) ও কুলদীপ যাদবকে (১) ফেরান তিনি। মাঝে ওয়াশিংটন সুন্দরকে (৩১) ফেরান এইডেন মার্করাম। তিনিই সর্বোচ্চ রান করেন ভারতীয়দের মধ্যে। অক্ষর প্যাটেল (২৬) ও মোহাম্মদ সিরাজকে (০) পরপর দুই বলে ফিরিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন কেশব মহারাজ। ঘাড়ের চোটে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নামেননি অধিনায়ক শুভমন গিল। যা কাল হয়ে দাঁড়াল বলা যায়। এর আগে প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা মাত্র ১৫৯ রানে অলআউট হয়। তা পেরিয়ে ভারত প্রথম ইনিংসে ১৮৯ রান তোলে। ৩০ রানের লিড নিলেও তা কাজে লাগেনি দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যর্থতায়। তবে পিচ নিয়ে আক্ষেপ নেই গম্ভীরের, বরং নিজেদের ব্যর্থতাকেই দায়ী করেছেন। গম্ভীর বলেছেন, ‘আমরা ঠিক এমন পিচই চেয়েছিলাম। কিউরেটর খুবই খুবই সাহায্য করেছেন। আমরা ঠিক যেটা চেয়েছিলাম সেটাই পেয়েছি। ভালো খেলতে না পারলে তো এমনই হবে।’
