সেই তো আবার কাছে এলে… দোলে একান্তে প্রতীক-সোনামণি, ‘বিচ্ছেদ’-এর পর ফের কাছাকাছি!
এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্ক: এক সময়ে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন ছিল টেলিপাড়ার সর্বত্র। তবে সম্পর্ক কিংবা বিচ্ছেদ নিয়ে যেমন বাক্যব্যয়ও করেননি, তেমনই দু’টি ধারাবাহিকের পর আর একফ্রেমেও ধরা দেননি তাঁরা। কথা হচ্ছে প্রতীক সেন এবং সোনামণি সাহাকে নিয়ে। দোলের দিন আবারও কাছাকাছি ‘শঙ্খ-মোহর’। সম্পর্কের নতুন মোড়? নাকি আদৌ বিচ্ছেদ কড়া নেড়েছিল তাঁদের জীবনে? অভিনেত্রীর পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে।
এ দিন সমাজমাধ্যমে প্রতীকের সঙ্গে একটি নিজস্বী পোস্ট করেছেন সোনামণি। উভয়ের গালেই রঙের ছোঁয়া। ঠোঁটের কোণে হাসি। ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, ‘হোলি হোক আনন্দের’।
কিছুদিন আগেই ‘স্টার জলসা পরিবার অ্যাওয়ার্ড’-এর মঞ্চে দেখা মিলেছিল তাঁদের। আডিশনের মুখোমুখি হয়ে দু’জনেই জানান, বহুদিন পর একে অপরের সঙ্গে দেখা হচ্ছে তাঁদের। এক সময়ে টেলিভিশনের চর্চিত জুটি ছিলেন প্রতীক-সোনামনি। তবে কানাঘুষো শোনা গিয়েছিল তাঁদের বিচ্ছেদের কথা। মাঝে কেটেছে অনেকগুলি বছর। নিজেদের পথ বেছে নিয়েছিলেন তাঁরা। দোলের রঙের সঙ্গেই কি ধুয়ে গেল তিক্ততা?
এই মুহূর্তে দু’জন সম্পূর্ণ দুই ভিন্ন ধারাবাহিকে। একদিকে ‘শুভ বিবাহ’তে হানি বাফনার সঙ্গে অভিনয় করছেন সোনামণি। অন্যদিকে রত্নপ্রিয়া দাসের সঙ্গে ‘উড়ান’ দিয়েছেন প্রতীক। অনুষ্ঠানের মঞ্চে নিজেরাই জানিয়েছিলেন, একে অপরের ধারাবাহিকও দেখেন তাঁরা। রিল লাইফে তাঁদের জুটি যতটা জনপ্রিয়, রিয়েল লাইফেও কিন্তু তাঁদের ঘিরে জল্পনার শেষ নেই। প্রেম এবং বিচ্ছেদের গুঞ্জনের প্রতিক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সোনামণি বলেছিলেন, “আমার খুব ভাল লাগে। খুব উপভোগ করি এগুলো। নতুন কিছু চোখে পড়লে, নিজেই সবাই পাঠিয়ে দিই।” একই প্রতিক্রিয়া কি প্রতীকেরও? খানিক চুপ থেকে অভিনেতা বলেছিলেন, “অস্বস্তি ভাবলেই অস্বস্তি। যদিও আমার এই নিয়ে কোনও উত্তর নেই।